শিক্ষার্থী জানান, ১১ তারিখ মেহেরপুর সরকারি কলেজে টিকা দেওয়ার জন্য যায়। এসময় মেহেরপুর সরকারি হাসপাতালের একজন নার্স এসে একডোজ টিকা দেয়। আমি চেয়ারে বসে থাকা অবস্থায় আরেকজন নার্স এসে আরও একডোজ টিকা দিয়ে দেয়৷ কেন দুই ডোজ দিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষার্থী বলেন, আমি জনাতাম না, আমি ভেবেছিলাম দুই ডোজ টিকা নিতে হয়।
মেহেরপুর সরকারি কলেজের যে বুথে এই টিকা দেওয়া হয়েছিল, সেখানকার দায়িত্বরত নার্সরা প্রথমে বিষয়টি স্বিকার করলেও পরে অস্বীকার করেন। মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ডা. রবিউল ইসলাম বলেন, যেহেতু . ৩ এমএল দেওয়ার জায়গায় . ৬ এমএল টিকা দেওয়া হলে কিছুটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। তবে আমরা আশা করছি এধরণের কোন সমস্যা হবে না।
সিভিল সার্জন ডা. জওয়াহেরুল আনাম সিদ্দিকী জানান, ১১ ডিসেম্বর প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপের কারনে এমন হতে পারে। তবে চিন্তার কিছু নেই এক্ষেত্রে ওই শিক্ষার্থীর কোন সমস্যা হবে না। এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট সকলকে পরামর্শ দিয়েছেন।